নিবিড় পদ্ধতিতে গম চাষ । গমের উৎপাদন হচ্ছে দ্বিগুন (SYSTEM OF WHEAT INTENSIFICATION)

Didibhai Agrofarm
0
নিবিড় পদ্ধতিতে গম চাষ । গমের উৎপাদন হচ্ছে দ্বিগুন (SYSTEM OF WHEAT INTENSIFICATION)

ধানের পরে গম হল ভারতে দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ খাদ্যশস্য। এটি বেশিরভাগ উত্তর প্রদেশ,পাঞ্জাব,রাজস্থান, হরিয়ানা, বিহার, পশ্চিমবঙ্গ, উত্তরাখণ্ড, মধ্যপ্রদেশ, গুজরাট ইত্যাদি রাজ্যে চাষ হয়ে থাকে। বর্তমান প্রেক্ষাপটে গমের উৎপাদনশীলতা কম এবং ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার উচ্চ খাদ্য  চাহিদা পূরণে গম চাষ এর উৎপাদন বৃদ্ধি জরুরী কিন্তু প্রচলিত পদ্ধতি এই  প্রয়োজন পূরণে ব্যর্থ হবে বলে আশা করা হচ্ছে সেই সাথে অধিক রাসায়নিকের প্রবাহ পরিবেশকে ঝুঁকির মুখে ফেলবে  তাই এর পরিবর্তন  এর জন্যে  একটি ইকো -নিরাপদ বিকল্প 'সিস্টেম' গমের উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধিতে ভালো সম্ভাবনা রয়েছে ।

    1.নিবিড় (WHI) গম চাষের পটভূমি 

    ২006 সাল থেকে অনুপ্রাণিত ইতিবাচক ফলাফল SWI এর, পাবলিক সাইন্স  ইনস্টিটিউট (PSI)প্রবর্তিত হিমাচল প্রদেশ ও উত্তরাখণ্ডের সঙ্গে 25টি গ্রামের কৃষকদের নিয়ে এই চাষ শুরু করে  ও আশাব্যঞ্জক ফলাফল পাওয়া গেছে (66%ফলন বৃদ্ধি প্রচলিত অনুশীলনের তুলনায় )। বিহার ছিল সর্বাধিক SWI পদ্ধতিতে গম ছাসে এগিয়ে। প্রায় 30000 কৃষক এই পদ্ধতিতে অনুশীলন শুরু করেছিল। বিহারে প্রায় 18000 হেক্টরের অধিক জমিতে এই পদ্ধতিতে গম চাষ হচ্ছিলো 2012 সালের। গড় ফলন 30 কুইন্টাল একরে এবং সর্বোচ ভালো উৎপাদন 40 কুইন্টাল একরে পেয়েছিলো যেটি প্রচলিত পদ্ধতির দ্বিগুনের বেশি ছিল। এছাড়াও   অন্যান্যগুরুত্বপূর্ণ SWI অনুশীলনকারী রাজ্যগুলি হল পাঞ্জাব, ওড়িশা, উত্তর প্রদেশ, ছত্তিশগড় ইত্যাদি। 

    (SRI System of Rice Intensification) পদ্ধতিতে ধান চাষ পশ্চিমবঙ্গের প্রতিটি জেলায় চাষী বন্ধুদের কাছে বিশেষ করে বীরভূম, পুরুলিয়া, উত্তর 24 পরগণা ও দক্ষিণ 24 পরগণাতে ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। কম খরচে বেশি ফলনের জন্য SRI পদ্ধতি চাষীবন্ধুদের কাছে পরিচিত হলেও S.W.I (SYSTEM OF WHEAT INTENSIFICATION) পদ্ধতিতে গম চাষ সম্পর্কে ধারণা খুব কম। এ বিষয়ে প্রচার তেমন হয়নি৷ আমাদের রাজ্যে দানা শস্যের ক্ষেত্রে ধানের পরেই  গমের স্থান৷ পশ্চিমবঙ্গের জলবায়ু গম চাষের পক্ষে যথেষ্ট উপযােগী।

    পশ্চিমবঙ্গের চাষীবন্ধুরা S.W.I পদ্ধতিতে গম চাষ করে উৎপাদন খরচ কমিয়ে ও বেশি ফলন পেয়ে লাভবান হতে পারেন। পশ্চিমবঙ্গে রবি মরশুমে বােরাে চাষের বিকল্প হিসাবে গম চাষ অত্যন্ত উপযােগী। এক বিঘা বােরাে চাষ করতে যে পরিমাণ জল দরকার ঐ জলে পাঁচ থেকে 6বিঘা গম চাষ সম্ভব, ফলে মাটির তলায় সঞ্চিত জলের উত্তোলনের পরিমাণ কমবে, জল, শক্তি, পরিবেশ ইত্যাদি সম্পদ সংরক্ষিত হবে। 

    2.‘নিবিড়’  (S.W.I)  পদ্ধতিতে গম চাষের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলাে:

    •  কম বীজ ব্যবহার (12-15) শতাংশ বীজই যথেষ্ট)। 
    • উপযুক্ত জাত নির্বাচন।
    • ভাল মানের বীজ ব্যবহার - বীজ বাছাই ও শােধন। 
    •  নির্দিষ্ট সময়ে ও দূরত্বে বীজ বপন।
    • সময়মত সেচ দেওয়া।
    • সময়মত ও নিয়মিত আগাছা নিয়ন্ত্রণ। 

    3.বীজ নির্বাচন-

    প্রথাগতভাবে গম চাষের জন্য যেখানে  একর প্রতি 60-70 কেজি বীজ লাগে সেখানে S.W.I(নিবিড় ) পদ্ধতিতে গম চাষে বীজ লাগে মাত্র 10 কেজি একরে । একইভাবে ধানের শ্রী পদ্ধতিতে যেমন বীজের মান, জাত বজায় রাখা সহজ হয় ‘সুগম’ পদ্ধতিতেও সে সুযােগ নেওয়া যায়।।

     4.জাত নির্বাচন: 

    এলাকা ভিত্তিক সুপারিশকৃত জাত লাগানােই ভাল। পশ্চিমবঙ্গে সােনালিকা P.B.W-343, UP 262 প্রভৃতি বীজগুলি পরীক্ষিত, উপযুক্ত ও জনপ্রিয়।

    5.গম চাষের অনুকূল পরিবেশ-

    গ্রীষ্ম ও অব-গ্রীষ্মমণ্ডলীয় জলবায়ু হতে শুরু করে নাতিশীতোষ্ঞ ও তুন্দ্রাঞ্চলীয় জলবায়ুতেও গম জন্মে৷ বার্ষিক বৃষ্টিপাত 350-1150 মিলিমিটার গম চাষের জন্য খুব উপযোগী। 

    গম চাষ লবনাক্ত মাটি ছাড়া প্রায় সমস্ত ধরণের মাটিতে গম চাষ করা যায় তবে দোআঁশ ও বেলে দোআঁশ মাটিতে গম চাষ বেশি ভালো হয়। গম চাষের উপযুক্ত সময় নভেম্বরের ১৫ দিন পর থেকে ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত। কিছু কিছু জাত ১৫ দিন পরে করা যায় তবে উপরোক্ত এলাকার কৃষি আধিকারিকদের সাথে পরামর্শ করে চাষ করা উচিত কারণ ঠান্ডা বেশি হলে ঝুঁকির সংম্যুখিন হয় গম চাষ। 

     6.বাছাই, বীজ শােধন ও বীজ প্রস্তুতি: 

    বীজবাছাই ও শােধন গম চাষের গুরুত্বপূর্ণ দিক। এই প্রক্রিয়াকরণ অনুসরণ না করলে গম চাষ বিভিন্ন বেক্টেৰিয়াম ও ছত্রাক জনিত রোগের শিকার হয়। 

    ১০ কেজি বীজ শােধনের জন্য দরকারী উপকরণগুলি হল: 20 লিটার ‘মােম গলা গরম জলে (54 ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায়) বীজ আধঘন্টা ভিজিয়ে নিলে গমের ছত্রাক জনিত লুজম্মাট রােগ কমে যায়।এর পর ওই বীজের সাথে-

     কেঁচো সার 5 কেজি। 

    গুড় 4 কেজি । 

    গােমূত্র 4লিটার । 

    কার্বন্ডাজিম (Carbondazim), Bavistin ইত্যাদি নামে পাওয়া যায় - 20 gm অথবা ট্রাইকোডারমা ভিরিডি 40 গ্রাম।

    6.1.প্রথম পদ্ধতি : 

    1ম ধাপ: 20 লিটার মােম গলা গরম জলে ভালােভাবে রৌদ্রে শুকানাে 10 কেজি গম বীজ ডুবিয়ে দিতে হবে, যে বীজগুলি ভেসে থাকবে সেগুলি আলাদা করে ফেলতে হবে। বীজ হিসাবে ব্যবহার হবে না। এরপর 5 কেজি কেঁচো সার ও 4 লিটার গােমূত্র দিয়ে ভালােভাবে মিশিয়ে 8 ঘন্টা রাখতে হবে।

    2য় ধাপ: ওই মিশ্রিত বীজ পাত্র থেকে তুলে সুতির কাপড়ে বা পাতলা চটে বেঁধে  8 ঘন্টা রাখতে হবে৷ 

    ৩য় ধাপ: 8 ঘন্টা পরে 2য় ধাপের ওই মিশ্রিত 20 গ্রাম Bavistin মিশিয়ে চটের বস্তাতে আরও 12 ঘন্টা বেঁধে রাখতে হবে। অঙ্কুর হওয়ার জন্য অঙ্কুর দেখা দিলে পিঁপড়ে থেকে রক্ষা করতে তিন-চারশাে গ্রাম নিম পাতা বাটা (কাথ) মাখাতে পারেন। এরপর মূল জমিতে বপন করতে হবে।

    6.2.দ্বিতীয় পদ্ধতি: 

    উপরের শােধন পদ্ধতি ছাড়াও গম বীজ ‘মােম গলা গরম জলে (54 ডিগ্রি সেলসিয়াস) আধঘন্টা ভিজিয়ে জল ঝরিয়ে নিয়ে তরল সারে 12 ঘন্টা ভিজিয়ে রাখতে হবে, তারপর নিম পাতার কাথ তৈরি করে বীজে মাখিয়ে চটের বস্তাতে  12 ঘন্টা ভরে রাখলে অঙ্কুর বেড়িয়ে যাবে।

    7.মূল জমি তৈরি

    : একর  প্রতি 15 কুইন্টাল খামার জাত সার ও 150 কেজি কেঁচো সার জমি চাষের সময় সমানভাবে।জমিতে ছড়িয়ে নিতে হবে। চাষের আগে দেখতে হবে যে জমিতে দরকার মত আর্দ্রতা আছে কিনা, যদি না থাকে তাহলে হালকা সেচ দেওয়ার পরের দিন চাষ দিতে হবে। শেষ চাষে সুপারিশ অনুযায়ীএকর  প্রতি প্রায় 27 কেজি ডি এ পি, 13 কেজি মিউরেট অব পটাস সার ছড়িয়ে মই দিয়ে জমি সমান করে নিতে হবে।

    8.গম বীজ বপন পদ্ধতি 

    জমিতে উপযুক্ত আর্দ্রতা (তৈরি মাটি হাতের তালুতে নিয়ে দলা পাকানাে যাবে আবার হালকা চাপেই বা মাটিতে ফেলে দিলে ঝড়ঝড়ে হয়ে ভেঙে যাবে এমন অবস্থা) থাকা অবস্থায় অঙ্কুরিত। বীজ 8 ইঞ্চি পর পর সারিবদ্ধভাবে একসাথে দু’টি করে বপন করতে হবে। বীজ বপনের সময় লম্বা। দড়িতে  8 ইঞ্চি  পর পর চিহ্নিত করে তার সাহায্যে বীজ বপন করলে বীজ থেকে বীজের দূরত্ব  8 ইঞ্চি এবং সারি থেকে সারির দূরত্ব  8 ইঞ্চি বজায় থাকবে। সারিতে যদি কোথাও চারা না গজায় তবে সাত দিনের মধ্যে পুনরায় অঙ্কুরিত বীজ অথবা সমবয়স্ক চারা লাগিয়ে সেচ দিন।

    বামে একটি গমের গুছির প্রচলিত এবং । WHI তুলনামূলক বৃদ্ধি , ডান দিকে  রোপন পদ্ধতি দেখানো হয়েছে।

    9.সেচ ব্যবস্থা -

    • রোপনের 15 দিন পর সেচ দিতে হবে। এই সময় থেকে গমের শিকড় বিস্তার লাভ শুরু করে তাই এই সময় মাটিতে আদ্রতা বজায় রাখতে হবে। 
    • 25 তম দিনে সেচ দিতে হবে এই সময়ে গাছ প্রচুর পরিমানে বৃদ্ধি হতে শুরু করে এবং মাটি থেকে খাদ্য সংগ্রহ শুরু করে। 
    • 40 তম দিনে সেচ দিন এই সময়ে গাছ বিস্তার লাভ করতে থাকে তাই সেচ খুব আবশ্যক। 
    • 60 তম দিনে সেচ দিতে হবে। 
    • 80 এবং 100 তম দিনে সেচ দিতে হবে। গাছের ফুল ও ফল বেড়োনের পর সেচ আবশ্যক এই সময়ে মাটিতে আদ্রতা বজায় না থাকলে ফসল খুব ক্ষতির সম্মুখীন হয়। 
    • জল বায়ু সাথে কৃষি সামঞ্জস্য রেখে সেচ প্রদান করা উচিত। 

    10.চাপান সার প্রয়োগ -

    সেচ দেওয়ার পর দিন বীজ বপনের 16 তম দিনে একর প্রতি 400 কেজি ভার্মিকম্পোস্ট এবং 40 কেজি ইউরিয়া চাপান সার প্রয়োগ করতে হবে। 
    বীজ বপনের 40-41 দিনে একর প্রতি 15 কেজি ইউরিয়া এবং 14 কেজি মিউরেট অফ পটাশ দিতে হবে। 

    11.আগাছা দমন -

    সেচ এবং সার দেওয়ার পর 18 তম দিনে মাটি উইডার দিয়ে মাটি নরম করে দিন। যদি আগাছা থাকে তা নষ্ট হয়ে যাবে। এই সময়ে শিকড় মাটিতে প্রবেশ করে এবং গোড়ায় বাতাস প্রবেশ করলে বৃদ্ধিতে সাহায্য করবে। 

    দ্বিতীয় সেচের দুই তিনদিন পর অর্থাৎ বপনের 27-28 দিনে আবার উইডার মেশিন দিয়ে বা নিড়ানি দিয়ে আগাছা দমন করে মাটি নরম করে দিতে হবে। 

    40 তম সেচের 2-3 দিন পর আবার মাটি নরম করে আগাছা সরিয়ে গোছের গোড়ায় বায়ু চলাচলের ব্যবস্থা করতে হবে। 

    12.রোগ পোকা ব্যবস্থাপনা -

    গমের সাধারণত ব্যাক্টেরিয়াম ,ছত্রাক ,ভাইরাস ,এবং এফিডস আক্রমণ হয়। গম চাষের পূর্বে উক্ত এলাকায় এবং সময়ে কোন বীজ প্রজেজ্য হবে গম চাষের জন্যে সেখানকার কৃষি আধিকারিকের সাথে পরামর্শ করে জাত নির্বাচন করতে হবে এবং রোপনের পূর্বে পূর্বে উল্লেখিত পদ্ধতিগুলি অনুসরণ করে বীজ শোধন বাছাই প্রক্রিয়া করুন করে রোপন করতে হবে। গাছের উপর দিয়ে জল চিঠিয়ে সেচ দেওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।  যদি সাধারণ ভাবে পোকার আক্রমণ দেখা যায় তবে নিঁম তেল ব্যবহার করতে হবে। 

    13.নিবিড় পদ্ধতিতে গম চাষে সুবিধা -

    •   SWI  পদ্ধতিতে করলে গমের প্যানিকেলের দৈর্ঘ্য বৃদ্ধি করে এবং গাঢ় দানা তৈরি করে।
    •  তাপের চাপ এড়িয়ে অন্তত 4-5 দিনের মধ্যে তাড়াতাড়ি ফুল ও পরিপক্কতা ঘটায়।
    • বিস্তৃত ব্যবধান রেখে করার ফলে খাদ্য প্রতিযোগিতা কম হয়। 
    • ফাঁকা রাখার ফলে নিড়ানি সহজ হয় ফলে গোড়ায় বাতাস চলাচল করতে পারে এবং আদ্রতা বজায় থাকলে শিকড়ের গভীরতা বেশি হয় গাছের শক্তি হয় ,কান্ড মোটা হয়। 
    • সারিবদ্ধ ফাঁকা থাকার কারণে ভেতরে বায়ু চলাচল করলে পোকা লাগে কম। 
    • জল কম পরিমানে ব্যবহার হয় ফলে শেকড় বৃদ্ধি হতে সুবিধা হয়। 
    • গোমূত্র ব্যবহারের ফলে বীজকে রোগ আক্রমণ থেকে বাঁচাতে এবং উদ্দীপক হিসেবে কাজে করে। 

    14.উৎপাদন -

    প্রচলিত পদ্ধতিতে গম চাষ করলে গমের খরচ বেশি ,জায়গার অপচয় ,বীজ বেশি লাগে। কিন্তু নিবিড় (SWI ) পদ্ধতিতে গম চাষ করলে বীজ কম লাগে ,জমি কম লাগে ,সার কম লাগে এবং উৎপাদন 50 থেকে 60 % বৃদ্ধি পে যদি নিয়ম মতো করা যায় এবং জৈব সারের প্রয়োগ বাড়ানো যায়। একর প্রতি 40-45 কুইন্টাল বা  বিঘা প্রতি 13-15 কুইন্টাল উৎপাদন হয় যে প্রচলিত চাষের তুলনায় সর্বোচ্চ হিসেবে 3 গুন্ পর্যন্ত বৃদ্ধি পেতে দেখা গিয়েছে। 

    15.FAQ(প্রায়ই জিজ্ঞাসিত প্রশ্নোত্তর )-

    15.1.নিবিড়(W.H.I) পদ্ধতিতে গম চাষে লাভ কি ?

    এই পদ্ধতিতে গম চাষ করলে বীজ কম লাগে এবং উৎপাদন দুই থেকে ৩ গুন্ বেশি হয় প্রচলিত চাষের তুলনায়। 

    15.2.W.H.I  এর পুরো নাম কি ?

    (SYSTEM OF WHEAT INTENSIFICATION) নিবিড় পদ্ধতিতে গম চাষ। 

    15.3.ভারতে কোথায় গম উৎপাদন বেশি হয় ?

    বিহার ,পাঞ্জাব, ওড়িশা, উত্তর প্রদেশ, মধ্য প্রদেশ  ছত্তিশগড় ইত্যাদি রাজ্যে বেশি গম চাষ এবং উৎপাদন হয়ে থাকে। 

    16.তথ্য সূত্র -

    1.ডক্টর রূপা দাস -বীজ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিভাগ- বিধান চন্দ্র কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় |

    2. ডক্টর সৈকত বিশ্বাস বিধান চন্দ্র কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় |

    3.বিহার রুরাল লাইভলিহুড প্রমোশন সোসাইটি (BRLPS), কৃষি প্রযুক্তি ব্যবস্থাপনা সংস্থা (ATMA। 

    4.ডক্টর -বিবেকানন্দ সান্যাল -লোককল্যান পরিষদ। 

    5.শ্রী -সত্যনারায়ণ সর্দার লোককল্যান পরিষদ। 

    6.সুস্থায়ী সুংসহত কৃষি ব্যবস্থাপনা -আনন্দ ধারা -গ্রামোন্নয়ণ বিভাগ। 

    আরও দেখুন --Ornamental fish রঙিন মাছের নাম ,ছবি ,চাষ ,খাবার ও রোগের চিকিৎসা পদ্ধতি -2022

    একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

    0মন্তব্যসমূহ

    একটি মন্তব্য পোস্ট করুন (0)