কোচবিহার জেলার হলদিবাড়ি ব্লক এর সমন্বিত খামারি অমৃতা দাস প্রতি মাসে 35000 টাকা আয় যার একটি সময় মাসে 2 হাজার টাকা ইনকাম ছিল না | ব্লকে প্রথম মহিলা কিষান কৃতি কৃষক ,কৃষিরত্ন 2 বার ব্লকের সেরা কৃষক সন্মান প্রাপ্ত অমৃতা দাস তার স্বামী গোবিন্দ দাস এক ছেলে ও এক মেয়ে নিয়ে 4 জনের সংসার , আমরা তার সঙ্গে কথা বলে জানতে পারি সংগ্রামী জীবন এর কথা | তিনি জানান একটা সময় পর্যন্ত তার সংসার গভীর অর্থনৈতিক সংকটের মধ্যে দিয়ে চলছিল তখন তার স্বামী বাড়িতেই জমি এবং একটি গরু দেখা শুনা করতো এবং কোনো রকমে দিন কাটাচ্ছিলেন , তিনি উত্তর বড়ো হলদিবাড়ি গ্রাম পঞ্চায়েত এর আবির্ভাব মহিলা সঙ্গের অন্তর্গত দোলনচাঁপা স্বনির্ভর গোষ্ঠীর সদস্যা ছিলেন সেই সুবাদে দলের থেকে ঋণ নিয়ে একটি সাহিবল গরু কিনেন কিন্তু সঠিক খাদ্যের অভাবে গরুর স্বাস্থ্য ভালো ছিল না এবং আশানুরূপ দুধ দিতো না এর মাঝেই তার কাছে সংঘের থেকে কমিউনিটি ম্যানেজড সাস্টেইনেবল এগ্রিকালচার (CMSA) নামে একটি প্রকল্প থেকে কয়েকজন CRP আসে এবং আমার বর্তমান কী অবস্থা এবং কী আমার সম্পদ আছে সেই তথ্য তুলে নিয়ে তাদের কাজের উদ্দেশ্য আমাদের জানান ۔
তাদের প্রধান উদ্দেশ্য ছিল সুসংহত সুস্থায়ী বা টিকসই চাষ ব্যবস্থাপনার মাধম্যে জীবিকার উন্নয়ন করা বা পারিবারিক আয় বৃদ্ধি করা তার জন্যে তাঁরা বিভিন্ন সার কীটবিতারক প্রস্তুতি সুসংহত চাষ ফাঁদ ফসলের ব্যবহার ও মৎস চাষ ও ছাগল পালন গো পালন ,হাঁস ,মুরগি পালন ,খাদ্য প্রস্তুতি মাশরুম চাষ পুষ্টিবাগান ও সমন্বিত খামার এবং মার্কেটিং সম্পর্কে প্রশিক্ষণ দিয়ে থাকেন | ৬ জনের একটি CRP টিম আসে এই ব্লকে তার মধ্যে দুজন আমার বাড়িতে আসে ।বলে রাখা ভালো এই CMSA প্রকল্পিটি ভারতের কয়েকটি রাজ্য সহ পশ্চিমবঙ্গে আনন্দ ধারার অন্তর্গত বিভিন্ন ব্লকে চলছে এবং তিনি সম্ভবত রাজ্যে প্রথম এই প্রকল্পে প্রশিক্ষণ পেয়ে পুরুষ ও মিহিলার মধ্যে একক ভাবে ব্লকের কৃতি কৃষক এবং কৃষি রত্ন পুরস্কারে দুবার সম্মানিত হন ।এর পর তাকে ব্লক কৃষি দপ্তরে ATMA কমিটিতে যুক্ত করা হয়।
সম্প্রতি জানা গিয়েছে -ভারতীয় কৃষি অনুসন্ধান কেন্দ্র (ICAR ) - কৃষি প্রযুক্তি অ্যাপ্লিকেশন গবেষণা ইনস্টিটিউট(ATARI ) কলকাতা কতৃপক্ষ নাবার্ড অর্থায়িত প্রকল্প এরিয়া ডেভলপমেন্ট স্কীম প্রনয়ণ এবং পশ্চিমবঙ্গের ৬ টি জলবায়ু অঞ্চলে জুড়ে মডেল ইন্টিগ্রেটেড ফার্মিংয়ের জন্যে প্রজেক্ট মনিটরিং কমিটি PMC তে রাজ্য থেকে তিনজন কৃষক কে ফার্মার রিপ্রেসেনটিভ হিসেবে যুক্ত করা হয়েছে তাদের মধ্যে একমাত্র মহিলা কিষান শ্রীমতি -অমৃতা দাস কে নিযুক্ত করা হয়েছে। তিনি একজন মডেল ইন্টিগ্রেট ফার্মিং ফার্মার বা মডেল সমন্বিত কৃষক হিসাবে প্রতিনিধিত্ব করছেন। এক্ষেত্রে হলদিবাড়ি সবুজ বাংলা FPCকোচবিহার কৃষি বিজ্ঞান কেন্দ্রে তাদের সদস্য দাবি করলে জেলা কৃষি আধিকারিক এবং কৃষিবিজ্ঞান কেন্দ্রের বিজ্ঞানীরা দেবীর কাজ দেখে খুশি হয়ে তার নাম (ICAR ) কলকাতা উপস্থাপন করেছেন। জানা গেছে FPC টির ভূমিকা এই পর্যন্ত তাদের সম্পর্কে বাকিটা অজানা। তবে তিনি জানিয়েছেন FFC টির ডিরেক্টর হর্টিকালচারের সাথে যুক্ত সেই সুবাদে তার বাড়ি আসতেন তাই তিনি ভেবেছেন হয়তো কৃষিদপ্তর থেকে তার কাজ পরিদর্শন করেছেন । কারণ শুরু থেকে এখন পর্যন্ত আনন্দধারার উত্তর বড়ো হলদিবাড়ি আবির্ভাব মহিলা সংঘ সমবায় ঋণ দিয়ে এবং কৃষি প্রশিক্ষণ আগে যে CMSA প্রশিক্ষক ছিলেন তিনি কৃষকের প্রয়োজনীয় সময়ে পরামর্শ দিয়ে এখনো তাকে সহযোগিতা করে যাচ্ছেন এবং ব্লক কৃষি দপ্তর বিভিন্ন ভাবে সহযোগিতা করে । সংঘ সমবায় কতৃপক্ষ একথা জানিয়েছে। ( এই প্যারার তথ্যটি ২৫.০৮.২২ এ সংযোজিত হয়েছে )
অমৃতা দেবীর আয় ব্যয়ের একটি তথ্য
তিনি বলেন যে আমি যে কাজ গুলো করি সব কিছু হিসেবে করে করি এবং লাভ লস খরচ সব কিছুই লিখে রাখি আমাদের এটা শিখিয়েছেন এর ফলে বুঝতে পারি যে আগামীতে কোনটা করবো আর কোনটা করবো না ।
অমৃতা দেবী নিজেই বলেন যে আমি কিছু দিন আগে একটি আয় ব্যয়ের হিসেবে করেছি তার মধ্যে যেগুলো আমার সর্বদা চলে সেগুলির কিছু হিসেবে আমি বলতে পারি এবং তিনি বলেন যে প্রকল্পের মাধ্যমে বর্তমান পর্যন্ত লাভ করতে পেরেছি সেই CMSA প্রকল্পে 3 বছরে আয় ব্যয়ের হিসেব۔۔সেই সাথে তাদের মাধ্যমেই কৃষি দপ্তর এ যোগাযোগ হওয়ার ফলে এখন পর্যন্ত বিভিন্ন ভাবে উপকৃত করছেন ۔আমার কাছে ۔বর্তমান পর্যন্ত আছে ۔যেগুলি তুলে ধরা হলো ۔۔
1. ছাগল পালন এ খরচ 8000 টাকা ও লাভ 125000 টাকা ۔۔
5. লেবু চাষ এ খরচ 1500 টাকা ও লাভ 247140 টাকা ۔
সরকারি আর্থিক
সহযোগিতা 10500 টাকা ۔۔
ব্লকের কৃতি কৃষক এর জন্যে আর্থিক অনুদান 2000 টাকা
ব্লকের সেরা কৃষক এর জন্যে মুখ্যমন্ত্রী তহবিল
থেকে অনুদান 10000 টাকা ۔۔
CMSA প্রকল্পে কাজ করে মোট আয় 821180 টাকা ۔۔ আট লক্ষ্য একুশ হাজার একশো আশি টাকা ۔۔
3 বছরে মান্থলি ইনকাম ۔۔۔۔
2018-2019 সালে মাসিক আয় ছিল 15000 টাকা
2019-2020 সালে মাসিক আয় ছিল 20000 টাকা ۔۔
2.শুকুর পালন থেকে ভালো টাকা পাবো আশা করি ۔۔
একজন উদ্যোক্তা হিসবে তার ভাবনা
কৃষি কাজ সম্পর্কে বলেন যে কৃষিতে লাভ নেই এটা ভুল হবে , কৃষি একটি ব্যবসা তাই লাভ লস হিসেবে করে একটি বিষয়ে নয় বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কাজ করলে ঝড় বৃষ্টি বা দাম কম যাই হোক একটি তে লস হলেও বাকি গুলো দিয়ে তা মেকাপ হয়ে লাভ বেশি থাকে । তিনি বলেন যে CRP এক দাদা বলেছিলেন যে আপনার টাকা যদি একটি কৌটো তে জমিয়ে রাখেন এবং পাশের বাড়ি 5 টি কৌটোতে জমিয়ে রাখে যখন চোর দুটি বাড়িতেই চুরি করবে তখন আপনার একটি কৌটো নিয়ে গেলে সব টাকা চলে গেলো আর পাশের বাড়ির একটি কৌটো নিয়ে গেলে বাকি 4 টি কৌটোর টাকা থেকে যাবে ঠিক তেমনি প্রাকৃতিক দুর্যোগ বা দাম কম এর কারণে একটি বা দুটি ফসল এ লস হলেও বাকি উৎপাদন দিয়ে আবার সে ঘুরে দাঁড়াতে পারে ।
CRP দাদা লক্ষণ বিশ্বাস এর এই মন্ত্র থেকে শিক্ষা নিয়েই আমি প্রায় সব কিছু নিয়ে কাজ শুরু করেছি । প্রথমদিকে কিছুই জানতাম না এসব তিনি আমাকে কাজের পাশাপাশি এটাও বুঝিয়েছেন কাজ এর সাথে নিজের পরিচয় তৈরী করতে হবে ,কৃষি কাজকে ভালো করে নিজেকে সন্মান জনক জায়গায় তুলে ধরতে হলে কাজের পাশাপাশি সব দপ্তর গুলোর সাথে যোগাযোগ তৈরী করতে হবে। কিভাবে কখন কি করতে হবে বুঝিয়ে দিতেন তার একটাই কথা ছিল একজন যদি কৃষি কাজকে সন্মান জনক জায়গায় পৌঁছে দিতে পারেন তবে তার দেখাদেখি এলাকার কৃষিব্যাবস্থার এমনি উন্নতি হবে এবং হচ্ছেও তাই। আমাদের এখানে CMSA টিম নেই কিন্তু এখনো যখনি কোনো দরকার হয় টিম বা তার কাছ থেকে পরামর্শ নিয়ে কাজ করি কখন কি করতে হবে বলে দেন । আগামীতে আমার ইচ্ছা কৃষিকে আরো ভালোভাবে করবো। আয়ের প্রধান দিক গুলিকে খুঁজে বের করে কৃষির সাথে সংযুক্ত করবো এবং কৃষি যে লাভজনক কাজ এটাও বুঝানোর চেষ্টা করবো। চেষ্টা করবো নতুন জেনারেশন কৃষির সাথে বেশি যুক্ত হয় এবং এটিকে শুধু কৃষি নয় ব্যবসা হিসেবে দেখে উদ্যোগক্তা তৈরী হয়।
কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন
অমৃতা দাস বলেন আমাকে CRP রা যখন যেভাবে পরামর্শ দিয়েছেন সেই ভাবে কাজ করেছি এখন যদিও CMSA এর কাজ এই ব্লকে শেষ তবে শুরু থেকে এখন পর্যন্ত লক্ষন বাবুর সাথে যোগযোগ রয়েছে। ডিউটি সময়ের বাইরে সকাল হোক সন্ধ্যা হোক সমস্যা হলেই আসতেন এখনো কাজ না থাকলেও মাঝে আসেন তিন এবং কাজের অগ্রগতি দেখে যান আমাদের এবং নতুন কিছু করার পরামশ দিয়ে যান তিনি একটাই কথা বলেন কৃষির অভিমুখ বদলাতে হবে লাভজনক কৃষি করে। তোমার দেখা দেখি যেন কৃষির দিকে মানুষের ঝোক বাড়ে। গ্রামের শিক্ষিতরাও উদ্যোগক্তা হয়ে উঠে গ্রামেই কর্মসংস্থান করতে পারে এমন কাজ করতে হবে তো আজ সেটা বুঝতে পারছি । সঠিক সময়ে লোন দিয়ে সংঘ আমাকে সর্বদা সাহায্য করেছে আমাকে এগিয়ে যাওয়ার জন্যে ,আমি কৃষি কাজ করলেও আমাকে বা আমার স্বামী গোবিন্দ দাস কাউকেই সেই ভাবে চিনতো না , কিন্তু ধীরে ধীরে কাজ যত করেছি পরিচয় বেড়েছে রাজ্য থেকে আনন্দধারার স্যার রা দেখে যেতেন ,BDO সাহেব এসে দেখে যেতেন , তাদের মাধম্যে যেভাবে বলতো সেই ভাবে আমি নিজে গিয়ে গিয়ে ADA অফিস এ গিয়েছি পরবর্তীতে তারাও এসে আমার কাজ দেখে যেতেন , এগ্রিকালচার ,হর্টিকালচার ,BLDO দপ্তর , জেলা থেকে সবাই এমন কী পূর্বতন বিধায়ক শ্রী অর্ঘরায় প্রধান আমার বাড়ি এসে আমার চাষ কার্য দেখে গিয়েছেন ,মাছ চাষ দেখে খুবই খুশি হয়েছিলেন ,
আরো দেখুন
আধুনিক ছাগল খামার গড়ে তুলতে প্রাণী পালন চিকিৎসকদের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য-2022
কৃষি দপ্তর এর ভূমিকা -
আমার কাজের জন্যে হলদিবাড়ি কৃষিদপ্তর 2020 -21 সালে ব্লকের কৃতি কৃষক পুরস্কার পেয়েছি এবং মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী মমতা বেনার্জির অনুপ্রেরণায় ব্লকের সেরা কৃষক সন্মান পেয়েছি যা ব্লক এ হয়তো মহিলা কৃষক হিসেবে প্রথম পেয়েছে কেউ , বর্তমানে আমাকে কৃষিদপ্তর ATMA কমিটির কৃষক
অমৃতা দেবী আরো বলেন একটা সময় যেখানে দুবেলা খাওয়ার জুটানো কষ্টকর ছিল আজ তিনি সব কিছুই পূর্ণ করতে পারছেন, ছেলে মেয়ের পড়াশুনোর খরচ চালাচ্ছেন, নিজেও যেখানে ভাবেন নি কখনো তার বাড়িতে এতো বড়ো বড়ো বেক্তির সমাগম হবে আজ সবাই আসছে নিজের পরিচিতি বাড়ছে কর্মের মাধ্যমে একটি সন্মান পাচ্ছি যা কখনো ভাবিনি , এখন অনেকেই আমার বাড়ি এসে কাজ দেখে যায় এবং নিজেও বাড়িতে করছে , তিনি আরো বলেন যে একজন নারীর সাবলম্বী হয়ে উঠার জন্যে SHG একটি বড়ো ভূমিকা রাখে সেটি নিজেকে দিয়ে বুঝতে পারছি অনেকের ধারণা যে দল করে কী পাবো কী সুযোগ পাবো কিন্তু এটা বুঝতে পারেনা যে দলের থেকে লোন নিয়ে যদি পরিকল্পনা মতো কাজ করা যায় তাহলে এটাই বড়ো সুযোগ এবং সেই সাথে সেই কাজের জন্যে সংঘ আমাদের বিভিন্ন প্রশিক্ষণ দিচ্ছে যার মধ্যে CMSA প্রকল্প একটি বড়ো ভূমিকা রাখে ।
সরকার এই প্রকল্পের মাধ্যমে আমাদের সাবলম্বী হয়ে ওঠার পথ দেখাচ্ছে এবং আমি যেটা বুঝেছি যে দল থেকে টাকা নিবো এবং সেটি দিয়ে কাজ করতে গিয়ে এই প্রকল্পটি প্রশিক্ষণ দিচ্ছে এর ফলে কম খরচে লাভ বেশি হচ্ছে এবং নিয়মিত লোন গ্রহণ ও পরিষদ করতে পারছি সেই সাথে লভ্যাংশ দিয়ে সংসার চলছে নিজের কিছু শখ স্বপ্ন পূরণ করছি এর থেকে বড়ো আর কী হতে পারে ,কিন্তু অনেকেই দেখি পরিকল্পনা ছাড়া লোন নিচ্ছে খরচ করে ফেলে বিভিন্ন ভাবে আবার কেউ শখ পুরন করে ফলে লোন শোধ করতে পারে না এবং এগিয়ে যেতে পারেনা আমি অনেক কেই বিষয়টা বুঝানোর চেষ্টা করি যে লোন নিয়ে আগে একটি ব্যবসা করো এবং লাভ দিয়ে যে কাজ করার করো এর ফলে নিজের ব্যবসাও থাকবে লোনও পরিশোধ হবে আবার লোন নিয়ে ব্যবসা বড়ো হবে ও নিজের শখ ও স্বপ্ন পূরণ হবে ।
CMSA প্রকল্পে অনেকেই প্রশিক্ষণ নিতে এসেছিলো কিন্তু তাঁরা বুঝে উঠতে পারেনি কোনো কিছু করতে গেলে জ্ঞানটা সবচেয়ে বড়ো দামি সম্পদ আর আমরা দল থেকে টাকা ও জ্ঞান দুটোই পাচ্ছি নিজেকে সাবলম্বী করে তুলার জন্যে ।
CMSA প্রকল্প নিয়ে তার মতামত
গ্রামীণ নারীর সাবলম্বীর জন্যে আনন্দ ধারার এই CMSAপ্রকল্প অত্যন্ত গুরুত্ব পূর্ণ আমি উপকৃত হয়ে অন্যদের কেও পরামর্শ দিচ্ছি , সেই সাথে যারা স্বনির্ভর দল করছেন এবং এই প্রকল্পের সুযোগ পাচ্ছেন তাদের বলবো তাদের উপর ভরসা রেখে দল থেকে নিয়মিত লোন তুলুন ও পরিষদ করুন এবং যেখানে CMSA কাজ চলছে এই CRP দের থেকে পরামর্শ নিয়ে বিভিন্ন প্রশিক্ষণ করুন একদিন আপনিও সাবলম্বী হয়ে উঠবেন এবং আপনাদের স্বামীরাও আপনাদের সহযোগিতা করবেন ।
,আমাদেরও বিশ্বাস
তিনি একদিন সকলকে চাষ পদ্ধতিতে নতুন দিশা দেখাবে
۔۔তার সফলতার শুভকামনা রইলো ۔۔